শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
পাত্রী দেখতে গিয়ে প্রতারকের কান্ড!

পাত্রী দেখতে গিয়ে প্রতারকের কান্ড!

পাত্রী দেখতে গিয়ে প্রতারকের কান্ড!

অনলাইন ডেস্ক: যশোরের শার্শায় এক পল্লী চিকিৎসকের কলেজপড়ুয়া মেয়েকে দেখতে এসে টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে। রোববার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে শার্শা উপজেলার সেতাই গ্রামে।

জানা যায়, সেতাই গ্রামের মৃত আবদুল আজিজের ছেলে পল্লী চিকিৎসক শাহাবুল ইসলামের বাড়িতে একজন লোক আসেন তার কলেজপড়ুয়া মেয়েকে দেখতে (বিয়ে দেয়ার উদ্দেশ্যে)। ওই ব্যক্তি নিজেকে ‘সেনাবাহিনীর অফিসারের বাবা’ পরিচয় দেন। তিনি শাহাবুলকে বলেন, ‘আপনার মেয়েকে পুত্রবধূ করতে চাই। মেয়েকে দেখেও খুব পছন্দ হয়েছে। পরে তিনি ফোনে কথিত ছেলের মায়ের সঙ্গে কথা বলে ছেলেকে নিয়ে আসতে বলেন।’

এদিকে শাহাবুল মেয়েকে দেখতে সম্ভাব্য নতুন আত্মীয় আসছেন জেনে তাদের জন্য নাস্তার ব্যবস্থা করতে বাগআঁচড়া বাজারে যান। পরিবারের অন্যরা ঘর-বাড়ি গোছাতে ব্যস্ত হয়ে ওঠেন। সেই সুযোগে আগন্তুক ঘরের আলমারি থেকে নগদ ৮৪ হাজার টাকা ও দুটি সোনার চেইন, পাঁচ জোড়া কানের দুল, দুই জোড়া সোনার রুলি, একটি সোনার চুড়ি, তিনটি সোনার আংটি এবং চারটি সোনার নাকফুল হাতিয়ে নেন। এরপর তিনি ‘ছেলের মা আর ছেলে (সম্ভাব্য বর) আসছে, তাদের এগিয়ে নিয়ে আসতে যাচ্ছি’ কথা বলে কৌশলে পালিয়েছে।

ভুক্তভোগী পল্লী চিকিৎসক শাহাবুল ইসলাম বলেন, ডাক্তারির পাশাপাশি ‘আমি বিকাশ’র এজেন্ট। আমার বাড়িতে সবসময় নগদ টাকা থাকে, এটা গ্রামের সবাই জানে। অবশ্যই এই প্রতারককে এলাকার কেউ ঠিকানা দিয়ে পাঠিয়েছে এবং সে এ চক্রের সঙ্গে যুক্ত আছে। আমি বাগআঁচড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে একটি অভিযোগ করেছি। পুলিশ তদন্ত করলে সব বেরিয়ে আসবে।

এ ব্যাপারে বাগআঁচড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ উওম কুমার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, এ ঘটনায় একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

মতিহার বার্তা ডট কম: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply